তামান্নার জন্য বসে আঁকলো কচিকাঁচারা
আজকের দিনটা ছিল সেই ছোটো মেয়েটির। সে এখন নেই। আজ ছিল ওর জন্মদিন।
সারা বাংলায় আজ, রবিবার কচিকাঁচারা দিনটি পালন করেছে। ওরা এদিন নিজের মতো করে ছবি এঁকেছে। প্রতিবাদের ভাষা ওরা জানে না। তবু ওদের রং-তুলিতে জীবন্ত ছবি পেয়েছে ভাষা।
বলছিলাম সেই তামান্না খাতুনের কথা। জীবদ্দশায় কয়জনই-বা চিনত ওকে। নির্মমতার শিকার হয়ে ওর অকালমৃত্যুই ওকে সকলের সামনে নিয়ে এলো।
ঘাতকরা আজও ধরা পড়েনি। আদৌ ধরা পড়বে কি না সেটা কোটি টাকার প্রশ্ন। খুবই সাধারণ পরিবারের অতিসাধারণ শিশুকন্যা তো। এজন্যই হয়তো ওকে রাজনীতির তাস হতে হলো।
বিজয়ের উচ্ছ্বাস সংযত হলে এই শিশুকন্যা বেঁচে থাকত। গুলি - বোমার উল্লাস শিশুরা বোঝে না। তবুও দেশে দেশে এসবের শিকার ওরাই। কালীগঞ্জ আর গাজা তাই একই সারিতে।
প্রশ্নটা আবারও বড়ো করে দেখা দিল ---শাসক কি এভাবেই ঘাতকদের আড়ালে -আবডালে "মদত" দিতেই থাকবে ? নাকি নয় বছরের শিশুকন্যার নির্মম হত্যাকে মানবিক দৃষ্টিতে দেখে ঘাতকদের নিরস্ত্র করবে...?
No comments:
Post a Comment